রাইড শেয়ার করতে ব্যবহার করা যাচ্ছে না অ্যাপ। নির্ধারিত গন্তব্যে গেলেও মিলছে না কাঙ্ক্ষিত ভাড়া। ফলে রাস্তার ধারে লোকাল সার্ভিসের মত করে যাত্রী পরিবহণ করছে দেশের নামকরা রাইড শেয়ারিং কোম্পানিগুলোর রাইডাররা।
দীর্ঘ সময় অ্যাপ বন্ধ থাকায় এমন পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে বলে দাবি রাইড শেয়ারিং কোম্পানিগুলোর। এই পরিস্থিতির পরিবর্তন না হলে বেকার সমস্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা বিশেষজ্ঞরা।
রাজধানীর কারওয়ার বাজার মোড়। মোটরবাইকের এই সারিই বলে দিচ্ছে কতটা যাত্রী শূণ্যতায় ভূগছে রাইড শেয়ারিং কোম্পানিগুলো। অথচ এই সেবা চালুর পর জনপ্রিয়তার কারণে অনেকেই পেশা হিসেবে বেছে নেন রাইড শেয়ারিংকে
মোটর বাইক চালকদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, করোনার কারণেই পাল্টে গেছে রাইড শেয়ারিং এর দৃশ্যপট। তারা বলছেন, অ্যাপ নেই চুক্তি ভিত্তিক যেতে গন্তব্যে। এতে মিলছে না কাঙ্খিত ভাড়া।
তাদের কেউ ব্যবহার করতে পারছেন না অ্যাপ। যারাও ব্যবহার করতে পারেন, নির্ধারিত গন্তব্যে গেলে পান না কিলোমিটার অনুযায়ী ভাড়া। এমন নানা অভিযোগ রয়েছে তাদের।
গণপরিবহণ খুলে দেয়ার পর দীর্ঘ সময় অ্যাপস বন্ধ থাকায় এমন পরিস্থিতি তৈরি হলেও, দ্রুতই রাইড শেয়ারিং কোম্পানিগুলো স্বরূপে ফিরবে বলে জানায় রাইড শেয়ারিং কোম্পানি পাঠাও।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, এমন পরিস্থিতির সমাধান না হলে বেকার সমস্যা আরো বাড়তে পারে।